ঢাকা   বৃহস্পতিবার, ০৯ জানুয়ারি ২০২৫ | ২৫ পৌষ ১৪৩১

জাতীয়তাবাদী ও ইসলামী মূল্যবোধে বিশ্বাসী শক্তির মধ্যে দূরত্ব কাম্য নয়

Daily Inqilab মোবায়েদুর রহমান

০৭ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:১১ এএম | আপডেট: ০৭ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:১১ এএম

জুলাই-আগস্টের বিপ্লবে একমাত্র আওয়ামী উচ্ছিষ্টভোগী এবং ইন্ডিয়ান এজেন্ট ছাড়া বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষের মধ্যে বৃহত্তর ও ব্যাপক ঐক্য সৃষ্টি হয়েছিল। তাদের মনে এই মর্মে বিপুল আশাবাদ সৃষ্টি হয়েছিল যে, বিপ্লবে এত বিপুল কোরবানি ও রক্ত দেওয়ার পর জনগণের আশা-আকাক্সক্ষা ও অভিপ্রায়কে এবার বাস্তবে রূপ দেওয়ার চেষ্টা চলবে। সেই প্রচেষ্টা শুরুও হয়েছে। কিন্তু ৫ আগস্ট বিপ্লবের পর ধীরে ধীরে দেখা গেল যে ভারত সমর্থিত ফ্যাসিস্ট স্বৈরাচারবিরোধী শক্তিসমূহের সেই ইস্পাত কঠিন ঐক্যে চিড় ধরতে শুরু করেছে। আওয়ামী লীগ ও ১৪ দলের হাতে গোনা কয়েক ব্যক্তি ছাড়া অপরাপর সমস্ত রাজনৈতিক দল, ছাত্র সংগঠন এবং নাগরিক সমাজের সদস্যরা বিপ্লবের স্বার্থে আপন আপন নাম ও সাইনবোর্ড খুলে রেখে বিপ্লবে জয়েন করে। বিপ্লবের স্টেক হোল্ডাররা ঐ ২১ দিনের জন্য নিজেদের দলীয় পরিচয় ভুলে যায়। কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয়, বিপ্লবের অব্যবহিত পর দেশের প্রধান রাজনৈতিক দল ও শক্তিগুলির মধ্যে অনৈক্যের দূরাগত আওয়াজ শুনতে পাওয়া যাচ্ছে। প্রথম প্রথম মতভিন্নতার কন্ঠ ক্ষীণ হলেও ধীরে ধীরে সেটি সরব হতে শুরু করেছে।

একথা ঠিক যে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র নেতৃবৃন্দের ডাকে সকলে তাদের দলীয় সত্ত্বা ভুলে আন্দোলনে শামিল হয়েছিল। এই বিপ্লবে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ছাড়াও অন্যান্য যারা প্রধান স্টেক হোল্ডার ছিল তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো বিএনপি, জামায়াত। যতই দিন গেছে ততই এও পরিষ্কার হয়ে গেছে যে, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আরো ছিল গণতান্ত্রিক ছাত্র শক্তি ইত্যাদি।
বিএনপি দাবি করছে যে, সে এই বিপ্লবে শুধুমাত্র নৈতিক সমর্থনই দেয়নি, তাদের কর্মীরাও আন্দোলন ও বিপ্লবে সক্রিয় ছিল। গত ৮ আগস্ট ড. ইউনূস এবং তার উপদেষ্টা পরিষদ শপথ গ্রহণ করে। কিন্তু তাদের শপথ গ্রহণের একদিন আগেই গত ৭ আগস্ট বিএনপি নয়াপল্টন অফিসের সামনে একটি বড় সমাবেশ করে। এই সমাবেশে ভার্চুয়ালি যুক্ত করা হয় অসুস্থ বেগম খালেদা জিয়াকে এবং বর্তমানে লন্ডন প্রবাসী অস্থায়ী চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে। এই জনসমাবেশ থেকে আগামী তিন মাসের মধ্যে দেশে নির্বাচন দাবি করা হয়। লক্ষ্যনীয় বিষয় এই যে, যেদিন এই সভা অনুষ্ঠিত হয় সেদিনও অর্থাৎ ৭ আগস্ট পর্যন্ত বাংলাদেশে কোনো সরকার ছিল না। সরকার গঠিত হয় তার পরদিন অর্থাৎ ৮ আগস্ট।

রক্তের দাগ তখনও শুকায়নি। তেমন একটি অস্থির মুহূর্তে নির্বাচন দাবি মানুষ মোটেও ভালভাবে গ্রহণ করেনি। বিলম্বে হলেও বিএনপি জনগণের এই মনোভাব বুঝতে পেরেছিল। তাই দলটি কয়েক দিন পরেই নির্বাচন অনুষ্ঠানের সময় সীমা ৩ মাস থেকে বাড়িয়ে ৬ মাস করে। কিছুদিন পর দেখা গেল জনগণ ৬ মাসের মধ্যে নির্বাচনের দাবিও ভালভাবে গ্রহণ করছে না। তাদের কথা হলো, সবে তো সরকার ক্ষমতা গ্রহণ করলো। গোটা দেশই বলতে গেলে একটি ধ্বংসস্তূপ। এই ধ্বংসস্তূপ থেকে বেরিয়ে প্রথমে দেশ চালাবার প্রশাসনিক অর্গানগুলো ঠিক করতে হবে। তারপর দেশ পুনর্গঠন ও সংস্কার। তারপর নির্বাচন অনুষ্ঠান।

দেশের সামনে হাজারো সমস্যা। ১ হাজার ৫০০ মানুষ প্রাণ দিয়েছে। ২৬ হাজার মানুষ আগত হয়েছে। চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের সংশ্লিষ্ট অধ্যাপক প্রধান উপদেষ্টাকে জানান যে, এখন পর্যন্ত চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউটে ১ হাজার ৭৪ জন চিকিৎসা নিয়েছে। তাদের মধ্যে ৩৯ জনের দুই চোখ চিরতরে নষ্ট হয়ে গেছে। এক চোখ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ৪৫০ জনের। এখন পর্যন্ত চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউেিট ৬৫ জনের চোখ ভাল হয়েছে। জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল নিটোর বা পঙ্গু হাসপাতালের পরিচালক মুহাম্মদ আবুল কেনান জানান, এখন পর্যন্ত সেখানে ২১ জনের হাত অথবা পা কেটে ফেলতে হয়েছে। এইসব আহতদের চিকিৎসা ও অর্থ সাহায্য দিতে হবে এবং তাদের সামাজিকভাবে পুনঃপ্রতিষ্ঠিত করতে হবে। এগুলো একটি বিরাট কাজ।

আরো রয়েছে কিছু কাজ যেগুলোকে বলা যেতে পারে হারকুলিয়ান টাস্ক। প্রতিটি হত্যার বিচার করতে হবে। প্রতিটি গুলিবর্ষণের হিসাব দিতে হবে। শুধু জুলাই-আগস্ট নয়, বিগত ১৫ বছরে দেশের অনেক নিরীহ আদম সন্তানের রক্তে হাত রঞ্জিত করেছেন শেখ হাসিনা এবং তার সাগরেদরা। গুম কমিশনের ধারণা অনুযায়ী অন্তত সাড়ে তিন হাজার ব্যক্তিকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী উঠিয়ে নিয়ে যায়। তাদের প্রায় সকলকে আয়না ঘর নামক বন্দিশালায় রাখা হয়। এদের মধ্যে কেউ কেউ ফিরেছে। কিন্তু অধিকাংশই ফেরেনি। তারা বেঁচে আছে কিনা এ নিয়ে আছে ঘোরতর সন্দেহ। এসব গুম ও খুনের বিচার করতে হবে।

॥দুই॥
শেখ হাসিনা ক্ষমতা গ্রহণ করেন ২০০৯ সালের ৫ জানুয়ারি। তার মাত্র এক মাস ২০ দিন পর ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি পিলখানায় সেনাবাহিনীর ৫৭ জন চৌকস অফিসার সহ বিডিআরের ৭৪ জন অফিসার ও জওয়ানকে পাশবিকভাবে হত্যা করা হয়। নিহত অফিসারের বেশ কয়েকজনের পরিবারের সম্ভ্রম লুণ্ঠন করা হয়। সেই সময় দেশি ও বিদেশি গণমাধ্যমে খবর বেরিয়েছিল যে, বিডিআর ম্যাসাকারে আওয়ামী লীগ ও ভারত জড়িত। এখনও বলা হচ্ছে একই কথা। এই বিডিআর ম্যাসাকারের বিচার করতে হবে।

২০১৩ সালের ৫ মে শাপলা চত্বরে অবস্থানরত হেফাজতে ইসলামের হাজার হাজার আলেমের বিরুদ্ধে শেখ হাসিনার নির্দেশে তৎকালীন র‌্যাবের ডিজি বেনজির আহমেদের নেতৃত্বে ব্রুটাল পুলিশ অভিযান হয়। এই অভিযানে মানবাধিকার সংস্থা অধিকারের হিসাব অনুযায়ী ৬৭ জন আলেম শাহাদত বরণ করে। অবশ্য আলেম-ওলামার মতে, এই সংখ্যা অনেক অনেক বেশি। কয়েক বছর আগে আওয়ামী লীগ সরকার কর্তৃক বন্ধ করে দেওয়া দিগন্ত টেলিভিশনের চেয়ারম্যান কয়েক দিন আগে ইউটিউবে প্রচারিত একটি ভিডিওতে বলেন যে, আলেম-ওলামার বিরুদ্ধে শেখ হাসিনার এই নারকীয় অভিযানের ভিডিও ফুটেজ শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত তাদের ক্যামেরায় বন্দি রয়েছে। তদন্ত শুরু হলে তারা সেই ফুটেজ বিচারালয়ে দাখিল করতে পারবেন। এই শাপলা ম্যাসাকারেরও বিচার করতে হবে।

এসব ছাড়াও রয়েছে আর্থিক খাত। অর্থনৈতিক কমিশনের শে^তপত্র মোতাবেক শেখ হাসিনার ১৫ বছরে লুণ্ঠন ও পাচার হয়েছে ২৮ লক্ষ কোটি টাকা। এছাড়া ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে সেই টাকা মেরে দেওয়া, অন্তত ৬ টা ব্যাংক বল পূর্বক দখল করে দেড় লক্ষ কোটি টাকারও বেশি টাকা ঋণের নামে আত্মসাৎ প্রভৃতি অকল্পনীয় আর্থিক কেলেঙ্কারী ও লুন্ঠনেরও বিচার করতে হবে।

ইন্টারিম সরকার এসব কাজ ইতোমধ্যেই শুরু করেছে। গুম কমিশন অনেক আয়না ঘরের সন্ধান পেয়েছে। বিডিআর ম্যাসাকারের জন্য একজন যোগ্য ও আপোষহীন ব্যক্তির নেতৃত্বে তদন্ত কমিশন গঠন করা হয়েছে। তিনি হলেন বিডিআরের প্রাক্তন ডিজি মেজর জেনারেল (অব.) আ ল ম ফজলুর রহমান। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল শেখ হাসিনাসহ অনেক হন্তারক ও লুটেরার বিচার শুরু করেছে। শাপলা ম্যাসাকার তদন্তের জন্য এখনো কোনো কমিশন গঠন করা হয়নি। এটি দুর্ভাগ্যজনক। অবিলম্বে এসম্পর্কে একটি যোগ্য ও ইসলাম অনুরাগী ব্যক্তির নেতৃত্বে তদন্ত কমিশন গঠন করতে হবে।

॥তিন॥
ভারতে হিন্দুত্ববাদী বিজেপি সরকার শেখ হাসিনার বিতাড়নকে এবং ইন্টারিম সরকারকে মেনে নিতে পারেনি। পারবেও না। আওয়ামী লীগ এবং ভারত মিলে এই বিপ্লবকে নস্যাৎ করার অপচেষ্টা বিগত ৫ মাস ধরে করে যাচ্ছে।

এমন একটি অস্থির পরিস্থিতিতে বিএনপি এমন একটি ভূমিকা গ্রহণ করেছে যেটি জনগণের আশা-আকাক্সক্ষা এবং ধ্যান-ধারণার বিপরীত। প্রেসিডেন্ট চুপ্পুর অপসারণের বিরোধিতা বিএনপি কেন করলো সেটির কারণ পরিষ্কার নয়। যদিও সাংবিধানিক ধারাবাহিকতার দোহাই দেওয়া হয়েছে। তবুও এটি জনগণের কাছে খোঁড়া যুক্তি বলে প্রতিভাত হয়েছে। আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার উদ্যোগেরও বিরোধিতা করেছে বিএনপি। তারা বলেছে যে, যে প্রক্রিয়ায় ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে সে প্রক্রিয়া তারা সমর্থন করে না।

বিগত ২ সপ্তাহের ঘটনাবলী বিশ্লেষণ করলে দেখা যায় যে, বিএনপির সাথে অন্তত তিনটি শক্তির দূরত্ব সৃষ্টি হয়েছে। এই তিনটি শক্তি হলো ইউনূসের ইন্টারিম সরকার, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটি এবং জামায়াতে ইসলামী। ইসলামী আন্দোলন এবং মওলানা মামুনুল হক পন্থী হেফাজতে ইসলামের অংশটিও নির্বাচন প্রশ্নে সরকারকে কোনো চাপে ফেলতে চায় না।

আমরা এই মুহূর্তে বিএনপির ভূমিকা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনায় যাচ্ছি না। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের ওপর একটি ঘোষণাপত্রের দাবিতে শহীদ মিনারে সমবেত হয়েছিল। সেই দাবির বিরোধিতা বিএনপি কেন করলো সেটি মানুষের বোধগম্য নয়। দল হিসেবে বিএনপি এবং জামায়াতে ইসলামীর মধ্যে মতাদর্শগত অমিল থাকতেই পারে। বহুদলীয় গণতন্ত্রে সেই অমিল থাকাটাই স্বাভাবিক। রাজনৈতিক কারণে একদল অপর দলের সমালোচনাও করতে পারে। কিন্তু সেই সমালোচনার ভাষা যখন আওয়ামী লীগের ভাষা হয় অথবা ভারতীয় হিন্দুত্ববাদীদের ভাষা হয়, তখনই সেখানে জনগণ প্রচন্ড বিভ্রান্ত হয়।

সীমান্তের ওপারে ভারত এবং আওয়ামী লীগ ওঁৎ পেতে বসে আছে। যে কোনো মুহূর্তে তারা তাদের এজেন্ট মারফত বাংলাদেশে অরাজকতা সৃষ্টি করতে চায়। তারা চেষ্টা করছে জাতীয়তাবাদী এবং ইসলামী মূল্যবোধে বিশ^াসী শক্তির মধ্যে একটা বড় রকমের ফাটল সৃষ্টি করার। এই সময় যদি সরকার, বিএনপি, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন, জাতীয় নাগরিক কমিটি, জামায়াতে ইসলামী এবং অন্যান্য ইসলামী শক্তি নির্বাচন আগে হবে না পরে হবে, সেই ইস্যুতে বিবাদে লিপ্ত হয় তাহলে ভারত ও তার পদলেহী দালালদের জন্যই সুবর্ণ সুযোগ সৃষ্টি করা হবে।

Email: [email protected]


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

গোয়ালন্দে পাখিদের নিরাপদ আবাসনে গাছে গাছে মাটির হাঁড়ি বসাচ্ছেন একদল যুবক

গোয়ালন্দে পাখিদের নিরাপদ আবাসনে গাছে গাছে মাটির হাঁড়ি বসাচ্ছেন একদল যুবক

নভোএয়ার এর ১২ বছরের সাফল্য উদযাপন

নভোএয়ার এর ১২ বছরের সাফল্য উদযাপন

ফরিদপুরে বিল্ডিংয়ের দরজার পাশে পড়েছিল কেয়ারটেকারের হাত-পা বাঁধা মরদেহ

ফরিদপুরে বিল্ডিংয়ের দরজার পাশে পড়েছিল কেয়ারটেকারের হাত-পা বাঁধা মরদেহ

ডিএমপির ১২ ডিসিকে বদলি

ডিএমপির ১২ ডিসিকে বদলি

আবারও অস্ট্রেলিয়ার নেতৃত্বে স্মিথ

আবারও অস্ট্রেলিয়ার নেতৃত্বে স্মিথ

‘৪৩তম বিসিএসে বাদ পড়া ২২৭ জনের বেশিরভাগই চাকরিতে যোগ দিতে পারবে’

‘৪৩তম বিসিএসে বাদ পড়া ২২৭ জনের বেশিরভাগই চাকরিতে যোগ দিতে পারবে’

বিএনপির ২২৭৬ নেতাকর্মীকে ক্রসফায়ারে হত্যার অভিযোগ ট্রাইব্যুনালে

বিএনপির ২২৭৬ নেতাকর্মীকে ক্রসফায়ারে হত্যার অভিযোগ ট্রাইব্যুনালে

ভোটার এবার আগের মত ভোট হবে না-মৌলভীবাজারে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ. এম. এম. নাসির উদ্দিন

ভোটার এবার আগের মত ভোট হবে না-মৌলভীবাজারে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ. এম. এম. নাসির উদ্দিন

ইহুদি খ্রিস্টানদের স্বর্গরাজ্য পুড়ে ছাই হচ্ছে!

ইহুদি খ্রিস্টানদের স্বর্গরাজ্য পুড়ে ছাই হচ্ছে!

জালিয়াতির প্রশ্ন তুলে শিরোপা হারালেন মিস ইউনিভার্স

জালিয়াতির প্রশ্ন তুলে শিরোপা হারালেন মিস ইউনিভার্স

‘হাসিনা জানুয়ারিতে দেশে আসবেন দাবি সঠিক নয়’

‘হাসিনা জানুয়ারিতে দেশে আসবেন দাবি সঠিক নয়’

বকশীবাজারে আদালতের কার্যক্রম পরিচালনা করা সম্ভব নয়: মামলার বিচারক

বকশীবাজারে আদালতের কার্যক্রম পরিচালনা করা সম্ভব নয়: মামলার বিচারক

বিএনপি জনগণের ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য কাজ করছে : আমিনুল হক

বিএনপি জনগণের ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য কাজ করছে : আমিনুল হক

১০ ঘণ্টা অবরোধের পর বকশীবাজার ছাড়লেন শিক্ষার্থীরা

১০ ঘণ্টা অবরোধের পর বকশীবাজার ছাড়লেন শিক্ষার্থীরা

ভাঙারি দোকানে আদালতের নথির বস্তা

ভাঙারি দোকানে আদালতের নথির বস্তা

অ্যাম্বুলেন্সের সঙ্গে সংঘর্ষ, ৫০ ছাগল পুড়ে অঙ্গার

অ্যাম্বুলেন্সের সঙ্গে সংঘর্ষ, ৫০ ছাগল পুড়ে অঙ্গার

‘ভ্যাট বাড়ানোর’ পরিকল্পনা থেকে সরে না এলে রেস্তোরাঁ বন্ধের হুমকি

‘ভ্যাট বাড়ানোর’ পরিকল্পনা থেকে সরে না এলে রেস্তোরাঁ বন্ধের হুমকি

সুদহার বাড়ছে সঞ্চয়পত্রে

সুদহার বাড়ছে সঞ্চয়পত্রে

সুরমা নদীর তীরে জমে উঠেছে শীতকালীন সবজির হাট : প্রতিদিন প্রায় ১২ লক্ষ টাকার বেচাকেনা

সুরমা নদীর তীরে জমে উঠেছে শীতকালীন সবজির হাট : প্রতিদিন প্রায় ১২ লক্ষ টাকার বেচাকেনা

মন্দিরে প্রবেশে ফ্রি টোকেন পেতে হুড়োহুড়ি, পদদলিতে নিহত ৬

মন্দিরে প্রবেশে ফ্রি টোকেন পেতে হুড়োহুড়ি, পদদলিতে নিহত ৬